สล็อตเว็บตรง สล็อต สล็อต สล็อตเว็บตรง สล็อตเว็บตรง สล็อต สล็อต หวยออนไลน์ หวยออนไลน์ หวยออนไลน์ หวยออนไลน์ สล็อต บาคาร่า
สล็อตเว็บตรง สล็อต สล็อต สล็อตเว็บตรง สล็อตเว็บตรง สล็อต สล็อต หวยออนไลน์ หวยออนไลน์ หวยออนไลน์ หวยออนไลน์ สล็อต บาคาร่า
মেয়েদের ডিম্বানু কমে যাওয়ার কারনে বন্ধ্যাত্ব ও প্রেগনেন্সি নেওয়ার উপায় সমূহ : - Prof. Dr. Nurjahan Begum

মেয়েদের ডিম্বানু কমে যাওয়ার কারনে বন্ধ্যাত্ব ও প্রেগনেন্সি নেওয়ার উপায় সমূহ :

মেয়েদের  ডিম্বানু  কমে যাওয়ার  কারনে  বন্ধ্যাত্ব  ও প্রেগনেন্সি  নেওয়ার  উপায় সমূহ :

টেস্টিস/অন্ডকোষ (ছেলেদের   প্রজনন  গ্রন্থি )ও ডিম্বাশয় /ওভারি (মেয়েদের          প্রজনন গ্রন্থি ) থেকে  যথাক্রমে  উৎপন্য  হয়  শুক্রানু এবং  ডিম্বানু   যে  ২ টি  কোষ   মিলিত  হয়ে  ভ্রুন  তৈরি  হয়  ।  সুতরাং .বাচ্চা  হওয়ার    জন্য  ছেলেদের  অপরিহার্য  কোষ -শুক্রানু  ) . পক্ষান্তরে .  ডিম্বানুই  হচ্ছে  বাচ্চা  হওয়ার  জন্যই মেয়েদের  প্রজনন  কোষ  । উক্ত  কোষ  ২ টির  সংখ্যা .গঠনগত এবং  মানগত  ত্রুটির  ফলে  বন্ধ্যত্ব  হয় । অথচ  ঊনবিংশ  শতাব্দীতেও  মহিলাদেরই   এককভাবে দায়ী  করা  হয়  বন্ধ্যত্বের  জন্য ।

বয়স  বৃদ্ধির সাথে  সাথে   প্রাকৃতিক নিয়মে  শুক্রানু  ও  ডিম্বানুর  সংখ্যা  কমতে  শুরু  হয় ;মেয়েদের  ৩৬  বছর  এবং  ছেলেদের  ৫১ বছর  থেকে  প্রজনন  কোষ  হ্রাস পেতে  শুরু  করে । বিশেষ  করে  ডিম্বানু আগের  মতো  আকারে  বাড়ে  না এবং  গুনগত  মানও  কমে  যায় ;ফলতঃ  সহজে  প্রেগনেন্সি আসে  না ।

 আজ  আমরা  জানবো .মেয়েদের  ডিম  হ্রাস  এর  কারন  .লক্ষন .নির্নয়  ও প্রেগন্যান্ট  হওয়ার  চিকিৎসা  সম্বন্ধে –

প্রতিটি  গর্ভস্থ  মেয়ে  বাচ্চার   গর্ভাশয়ে  নির্দিষ্ট  সংখ্যক  ডিম  তৈরি  হয় ও জরায়ুতে  থাকা  অবস্থায়  কিছু  প্রাকৃতিক  নিয়মে  নস্ট   হয়  এবং  জন্ম  নেই  নির্ধারিত  সংখ্যক   ডিম  নিয়া ।     পিরিয়ড  শুরু  হলে ঐ  মজুদ  ডিমের  সংখ্যা  কমতে  থাকে ;  কারন প্রজননকালে   হরমোনের  প্রভাবে  ঐ  নির্দিষ্ট সংখ্যক  ডিম  থেকে    বেশ   কিছু  ডিম  বড়  হতে  শুরু  করে  ও  প্রতিমাসে  ১ টি  মাত্র  ডিম  পূর্নতা  প্রাপ্ত  হয়  যেকোন  ১ টি  ওভারিতে  এবং  মাসিকের  ১৪ দিন আগে  ডিম্বাশয়  থেকে মুক্ত  হয়ে ।  -এ  পদ্ধতিকে  ওভুলেশোন বলে  ।   বাকি  বড়  হতে  শুর করা  ডিমগুলো  নস্ট  হয়  বলে   ডিমের  মজুদ  প্রতিমাসে  কমতে  থাকে -এটা  স্বাভাবিক  প্রক্রিয়া ।

 উক্ত  প্রক্রিয়া  ছাড়াও  কিছু  কিছু  মহিলার  ডিম  ৩৫ বছরের  আগেই এমনকি  ২৪ বছরে

 কমে  যায় ;অল্প  বয়সে  ডিম  কমে  যাওয়া  কে  বলে  পোর  ওভারিয়ান  রিজার্ভ (POR)/Diminished Ovarian Reserve (DOR).

রোগী  ডিম  কমে  যাওয়া  বুঝবেন  কি করে :

?

 রুগী  নিজে  বুঝেন  না ;তাঁরা  বন্ধ্যাত্ব  বা  পিরিওডের  অসুবিধা  নিয়া  ডাক্তারের  শরনাপন্ন  হন। ডাক্তার  ইতিহাস  নিয়া এবং  কিছু  পরীক্ষা  করে  বুঝেন  ডিম  কম ।

কিছু  উপসর্গ  এর  কথা  রোগী  থেকে  পাওয়া  যায় –

*  ঘন  ঘন  বা  দেরি  করে  পিরিওড  হওয়া

* পিরিয়ডের রক্তের  পরিমান  একেবারে  কম

* বন্ধ্যত্ব

* ত্বক  খসখসে  হওয়া

*সেক্স  কমে  যাওয়া

* অত্যধিক  দুর্বলতা  অনুভব

* বিমর্ষ

কারনসমূহ :

পুস্টিহিনতা

 ভেজাল  খাবার

ধূমপান (tamaj) মদপান .মাদকদ্রব্য  দিয়া নেশা

অতি  পরিশ্রম

chemo / রেডিও  থেরাপি

ওভারির অপারেশন

.এন্ডোমেট্রিওসিস

পেল্ভীক  ইনফেকশন

chromosomal  abnormality

৭০-৮০ ভাগ ক্ষেতে   কোন কারন পাওয়া  যায়না

অটোইম্মুউন – ওভারির  কাজের  বিরুদ্ধতা  করা ।

 নির্নয়ের  টেস্ট –

রক্তের  -AMH level

রক্তের – FSH

AFC   -মাসিকের  দ্বিতীয়  দিনে  (usg ) করে  ডিমের  ঘর  গননা ।

চিকিৎসা :

* জীবনযাত্রা  ঠিক  করা

* ডিম বৃদ্ধিকরার  মেডিসিন(DHEA)  সেবন – এই  মেডিসিন  এর  সুফল  নিয়া  গবেষনা  চলছে  আমিও  করেছি -সামান্য  কিছু  মহিলা  গর্ভধারণ  করেছেন ।

* ডিম্বাশয়  উদ্দীপ্ত  করা ।

*IUI

* IVF

 করা ।

নিজের  ডিমে  গর্ভ  না  আসলে  ডোনার/ অন্য  মহিলার  ডিম (Donor  Egg) নিয়া  IVF করা ।  ডোনার  ডিম  ইসলাম  সমর্থন  করে  না ।

ডাঃ নুরজাহান বেগম

সহযোগী অধ্যাপক (বন্ধ্যাত্ব ও প্রজনন)

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

Scroll to Top