চিকিৎসক .ডিম্বানু আসার ও আকারে /সাইজে বড় করার .এবং ডিম পরিপক্ক ও ফাটার ইনজেকশন লিখলে তারিখ এবং দেওয়ার পদ্ধতি ও সংরক্ষনের নিয়ম উল্লেখ করলেও দম্পতিরা খেয়াল না করে যেকোন ফার্মেসি থেকে কিনেন এবং নিজেদের সুবিধামতো হাতুড়ে ডাক্তার . হেলথ ভিজিটার. প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত নার্স দিয়া ইনজেকশন প্রয়োগ করান ।
আমি প্রশ্ন করে জেনেছি অনেক ফার্মেসি ইনজেকশনগুলো ঠিক তাপমাত্রায় রাখেন না ; সঠিক তাপমাত্রায় না রাখলে উক্ত ইনজেকশনগুলো মোটেও কাজ করেনা – শুধু শুধু অর্থ বিনাশ.মেয়েদের কস্ট হয় – সাথে সাথে প্রেসক্রিপশনকারী চিকিৎসককে ব্যর্থতার কথা শুনতে হয় এমনকি ঐ রোগী ডাক্তারের অক্ষমতার কথা বলেন আরও অনেক রোগীকে এবং ডাক্তার পরিবর্তন করতে থাকেন ।
এই ইনজেকশনগুলোকে ৩৬ -৪৬ ডিগ্রী ফারেনহাইটে রাখতে হয় .ডিপ ফ্রিজে বা অতিরিক্ত গরমে রাখা যাবেনা ।
ইনজেকশন প্রয়োগ পদ্ধতি প্রেসক্রিপশন দেখে বা ইনজেকশনের সাথে দেওয়া লিফলেটের বা ডাক্তারের নির্দেশিকা হুবহু মেনে চলতে হবে । দুঃক্ষের বিষয় ঐ সব জনগন পড়তে এবং বুঝতে পারেন না বলে ইনজেকশনগুলো বেঠিকদিনে ও স্থানে প্রয়োগ করেন ।
ইনজেকশন গুলোর কোনটি ত্বকের নিচের চর্বিতে নাভির ২ ইঞ্চি দূরে (পাসের দিকে ) দিতে হয় আবার কতকগুলো হিপের /নিতম্ব (পাছা ) মাংশপেশীতে দিতে হয় ।
উরুর (জাং )সাইডের মাংশপেশীতেও দেওয়া যায় .হাতের মাংশপেশীতে না দেওয়ায় ভালো ।
চর্বিতে দেওয়া ইনজেকশনের চেয়ে ঘন মাংশপেশীতে দিলে মেডিসিন দ্রুত শোষিত হয় ।
২৮ দিন বা মেয়াদ উত্তীর্ন না হওয়া পর্যন্ত ইনজেকশনগুলো সঠিক তাপমাত্রায় রাখা যাবে ।
সুতরাং এখন থেকে .আমরা ইনজেকশন ক্রয় করবো মেয়াদ ও সঠিক সংরক্ষন দেখে .সুযোগ্য ব্যক্তি দ্বারা সঠিক দিনে এবং শরীরের যথোপযুক্ত স্থানে প্রয়োগের ব্যবস্থা নিবো ইনশাআল্লাহ । ছবিটি Googl থেকে নেওয়া হয়েছে ।