মাতৃমৃত্যু কি ? মাতৃমৃত্যুর কারন কি কি ?
মাতৃমৃত্যু হ্রাসের উপায়গুলি জানা ও পালন করা জরুরী :
গর্ভধারনের সময় থেকে শুরু করে সন্তান প্রসবের ৪২ দিন পর্যন্ত অন্য কোনো দুর্ঘটনা ব্যতিরেকে কোনো নারীর মৃত্যুকে মাতৃমৃত্যু হিসেবে সংজ্ঞাইতো করা হয় ।
কারনগুলো –
* বাল্যবিবাহ
* জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্বন্ধে অসচেনতা
* গর্ভ -পূর্ব চেক – আপ না করা
* গর্ভকালীন ‘ প্রসবকালীন প্রসবোত্তর স্বাস্থ্যসেবা ণিস্চিত না করা
* শাশুড়ি বা অন্য অভিভাবককের নির্দেশ মতোই বাড়ির পরিত্যক্ত ঘরে বা বাড়ির বাইরে জংগলে ডেলিভারি করা ।
* অনিরাপদ গর্ভপাত
* ইনফেকশন
* অতিরিক্ত ব্লাড প্রেসার
* গর্ভাবস্থায় গর্ভফুলর সরে যাওয়া
* গর্ভফুলের গঠন ও অবস্থানগত ত্রুটির জন্য মায়ের অতিরিক্ত রক্তক্ষরন ।
* প্রসবের সময় বা প্রসবোত্তর রক্তক্ষরণ
* অদক্ষ ধাত্রী দিয়া বাড়িতে ডেলিভারি করা
* খিঁচুনি
* গর্ভাবস্থায় .বিশ্রাম. পুস্টিকর খাদ্য ও পানীয় ও যত্নের অভাব ।
* ডেলিভারি পরিকল্পনা না করা ।
* অর্থ ও জনবল এর সংকুলান না থাকা
* যানবাহন ঠিক করে না রাখা ।
* রক্তের ডনার ঠিক করে না রাখা ।
মাতৃমৃত্যু হ্রাসের উপায়গুলো :
মাতৃমৃত্যু কমানো যাবে যদি নারী অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর নিজের সিধান্ত এ গর্ভকালীন .প্রসবকালীন এবং প্রসবোত্তর
স্বাস্থ্য সেবা .যত্ন ..বিশ্রাম পুস্টিকর খাদ্য . বিশুদ্ধ -পানীয় পাওয়ার ক্ষমতা পান ।
বিংশশতাব্দীতেও শাশুড়ি বা অন্য অভিভাবকের নির্দেশমতো মান্ধাতার যুগের মতোই ঘরেই গ্রাম্য অদক্ষ দাই দিয়া প্রসব না করা । বেশির ভাগ গর্ভবতী নারিরা . বিশেস করে প্রত্যন্ত অন্চলের মহিলারা এ রকম পরিস্থিতর শিকার হন ।
হাসপাতালে ডেলিভারি করানো
গর্ভাবস্থায় কোন জটিলতা দেখা দিলে
তাতক্ষনিক চিকিৎসা করা
ডেলিভারির সময় হাসপাতালের কাছাকাছি অবস্থান করা ।
অর্থ .লোকবল যানবাহন ও রক্তের ডোনার ঠিক করে রাখা ।
চিকিৎসকের উপদেশ মেনে চলা ।