কোন কোন ওভারিয়ান সিস্ট থাকলে বন্ধ্যাত্ব এর ঝুঁকি বাড়ে :
* এন্ডোমেট্রিওমা / এন্ডোমেট্রিওটিক সিস্ট ।
যেসব নারীদের এন্ডমেট্রিওসীস আছে তাঁদের এ ধরনের সিস্ট হয় । এ সিস্ট হলে ডিমের সংখ্যা কমে . ওভূলেশোন বাধাগ্রস্ত হয় ; টিউব কাজ করেনা । এন্ডমেট্রিওসীস হলে ডিম ও শুক্রানু উভয়কে বিষাক্ত পদার্থ ধংস করে । টিউব ও ওভাররির স্বাভাবিক অবস্থানের বিচ্যুতি ঘটে – টিউব ডিম ধরতে ও ভিতরে নিতে পারে না । এই সমস্তই বন্ধ্যাত্ব করে ।
* পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম – ওভূলেশোন ( ovulation ) না হওয়ায় অগনিত ফোলিকুল ( ডিমের ঘর ) সিস্টে পরিনত হয় । এক্ষেত্রে হরমোনের ভারসাম্যতা থাকেনা ।
* যে সমস্ত ওভারিয়ান সিস্ট থাকলে পিরিয়ড অনিয়মিত হয় । হরমোনের ভারসাম্যতা হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা না করে চিকিৎসা নিয়া ডিম্বানু মুক্ত (ovulation )
করালে কনসিভ হয় । কাজেই বাচ্চা নিতে চাইলে এবং পিরিয়ড অনিয়মিত হলে ডাক্তার দেখানো জরুরি ।
* সিডোসিস্ট -পেল্ভীক ইনফেকশন হলে টিউব .ওভারি একসাথে জড়ায়ে যায় এবং জট পাকানো স্থানে পানি ও পূজ জমে সিডোসিস্ট হয় । ফলতঃ ডিম্বাণুর বের হয়না এবং টিউব ও কাজ করেনা । সুতরাং বন্ধ্যাত্বের শিকার হতে হয় । পেলভিক টিউবারকুলোসীস ও সিডোসিস্ট করে ।